


Product Description
"কালোজিরা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য"
মধুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকলে আপনি যে মধু কিনছেন তা খাঁটি না ভেজাল তা বুঝতে পারবেন না। তাই মধুর বৈশিষ্ট্য জানা খুবই দরকার। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, একেক ফুলের মধুর একেক রকমের বৈশিষ্ট্য থাকে, যার স্বাদ, গন্ধ, রং ও ঘনত্ব এর মধ্যেও বেশ পরিবর্তন থাকে। যেমন- লিচু ফুলের মধু, সরিষা ফুলের মধু, সুন্দরবনের মধু ইত্যাদি। সব ফুলের মধুরই আছে ভিন্ন ভিন্ন গুণাগুণ ও বৈশিষ্ট্য। তাই কালোজিরা ফুলের মধুরও আছে স্বতন্ত্র কিছু বৈশিষ্ট্য।
স্বাদ: কমবেশী আমরা সবাই খেজুরের গুড় খেয়েছি। এই কথাটি বলার কারণ হলো আপনি যদি কালোজিরা ফুলের মধু খান তাহলে বলবেন যে, খেজুরের গুড়ের মতোই মনে হচ্ছে। কালোজিরা ফুলের মধুর স্বাদ অনেকটা খেজুরের গুড়ের অনুরূপ। তবে ভুলে গেলে চলবে না, মধু তো মধুই। সেটা কখনোই গুড় নয়।
ঘ্রাণ: স্বাদ অনেকটা খেজুরের গুড়ের অনুরূপ তবে ঘ্রাণ কিন্তু একেবারে গুড়ের মতো নয়। ঘ্রাণ তা বেশ আকর্ষণীয় এবং মনোমুগ্ধকর। আরেকটি জিনিষ মনে রাখতে হবে, আমাদের অনেকেই বলে থাকেন যে মধু খুব মিষ্টি। তাদের উদ্দেশে বলছি, জ্বী মধু খুব মিষ্টি। কারণ মধু চিনির থেকে ২৫ গুন বেশি মিষ্টি।
রং: কালোজিরা ফুলের মধুর স্বাদ প্রায় খেজুরের গুড়ের অনুরূপ এবং দেখতে রংও কিন্তু গুড়ের মতোই প্রায় অনুরূপ। কালো কালো এধরণের।
ঘনত্ব: এইটি স্পেসিফিক ভাবে বলা কঠিন। মধুর ঘনত্ব তা নির্ভরশীল হয়ে থাকে পারিপার্শ্বিক আবহাওয়া, তাপমাত্রা, মধু পরিপক্ব কিনা এবং তা নির্ভর করে মৌচাষির মধু সংগ্রহ করার উপরে। তবে আমাদের দেশে যে মধু বিক্রি হয় সেটা সাধারণত ১৮% থেকে ২৫% পর্যন্ত জলীয় উপাদান থাকে। অনেক সময় কিছু কমবেশ হয়। জলীয় উপাদান যত কম হবে মধু তত ঘন হবে।
কালোজিরা ফুলের মধু
- Status: In Stock Status: Stock out
বাংলাদেশে উৎপাদিত সবচেয়ে উপকারি মধু। পদ্মার অববাহিকায় অবস্থিত বৃহত্তর ফরিদপুর অঞ্চলে এ মধু উৎপাদিত হয়
Product Description
"কালোজিরা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য"
মধুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকলে আপনি যে মধু কিনছেন তা খাঁটি না ভেজাল তা বুঝতে পারবেন না। তাই মধুর বৈশিষ্ট্য জানা খুবই দরকার। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, একেক ফুলের মধুর একেক রকমের বৈশিষ্ট্য থাকে, যার স্বাদ, গন্ধ, রং ও ঘনত্ব এর মধ্যেও বেশ পরিবর্তন থাকে। যেমন- লিচু ফুলের মধু, সরিষা ফুলের মধু, সুন্দরবনের মধু ইত্যাদি। সব ফুলের মধুরই আছে ভিন্ন ভিন্ন গুণাগুণ ও বৈশিষ্ট্য। তাই কালোজিরা ফুলের মধুরও আছে স্বতন্ত্র কিছু বৈশিষ্ট্য।
স্বাদ: কমবেশী আমরা সবাই খেজুরের গুড় খেয়েছি। এই কথাটি বলার কারণ হলো আপনি যদি কালোজিরা ফুলের মধু খান তাহলে বলবেন যে, খেজুরের গুড়ের মতোই মনে হচ্ছে। কালোজিরা ফুলের মধুর স্বাদ অনেকটা খেজুরের গুড়ের অনুরূপ। তবে ভুলে গেলে চলবে না, মধু তো মধুই। সেটা কখনোই গুড় নয়।
ঘ্রাণ: স্বাদ অনেকটা খেজুরের গুড়ের অনুরূপ তবে ঘ্রাণ কিন্তু একেবারে গুড়ের মতো নয়। ঘ্রাণ তা বেশ আকর্ষণীয় এবং মনোমুগ্ধকর। আরেকটি জিনিষ মনে রাখতে হবে, আমাদের অনেকেই বলে থাকেন যে মধু খুব মিষ্টি। তাদের উদ্দেশে বলছি, জ্বী মধু খুব মিষ্টি। কারণ মধু চিনির থেকে ২৫ গুন বেশি মিষ্টি।
রং: কালোজিরা ফুলের মধুর স্বাদ প্রায় খেজুরের গুড়ের অনুরূপ এবং দেখতে রংও কিন্তু গুড়ের মতোই প্রায় অনুরূপ। কালো কালো এধরণের।
ঘনত্ব: এইটি স্পেসিফিক ভাবে বলা কঠিন। মধুর ঘনত্ব তা নির্ভরশীল হয়ে থাকে পারিপার্শ্বিক আবহাওয়া, তাপমাত্রা, মধু পরিপক্ব কিনা এবং তা নির্ভর করে মৌচাষির মধু সংগ্রহ করার উপরে। তবে আমাদের দেশে যে মধু বিক্রি হয় সেটা সাধারণত ১৮% থেকে ২৫% পর্যন্ত জলীয় উপাদান থাকে। অনেক সময় কিছু কমবেশ হয়। জলীয় উপাদান যত কম হবে মধু তত ঘন হবে।